আপনি কি এখনও ওই যুগে বসবাস করছেন নাকি! চর্ম আছে তাই চর্মরোগও হবে?
তাহলে এবার বেরিয়ে আসুন। কারণ, বর্তমান যুগে চিকিৎসা ব্যবস্থা এতটাই উন্নত হয়েছে যে, যে কোনো রোগেরই প্রতিকার করা সম্ভব। তার জন্য আপনাকে জেনে নিতে হবে সঠিক পদ্ধতিগুলো, ঠিক কি কারণে আপনার চর্মরোগ হচ্ছে এবং তার প্রতিকারের উপায় গুলো ঠিক কি কি।
…এখন সাধারণত যেসব ধরণের চর্মরোগ দেখা যায়, তার পিছনে বিভিন্ন ধরনের কারণ থাকতে পারে।
○যেমন ধরুন:
●1. আজকাল দূষণ যে হারে বাড়ছে, তাই বাইরের ধুলো লেগে এক এক জনের এক এক রকম চর্মরোগ হতে পারে।
●2. কখনো আবার জিন ঘটিত কারণেও চর্মরোগ হতে পারে।
●3. কোনো সময় এমনও হয় যে বোঝা যায়না ঠিক কোন কারণে আপনার চর্মরোগ হচ্ছে, লাল Rash বেরিয়ে যায়, এমনকি ওই জায়গা চুলকাতেও পারে।
তখন যত শীঘ্র সম্ভব আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
●4. অনেক সময় চামড়ার কোনো অংশ ফুলে গিয়ে লাল হয়ে যেতে পারে। এগুলোও এক ধরণের চর্মরোগ হতে পারে, তাই অবহেলা না করে এক্ষেত্রেও আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
●5. সদ্য কোনো infection থেকে সেরে ওঠার পর বা সদ্য এমন কোনো রোগ থেকে সেরে ওঠার পর, যা আপনার চামড়াকে effect করেছে, খুব সতর্ক থাকতে হবে আপনাকে। কারণ এইসব জায়গায় চর্মরোগ হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে।
●6. এছাড়া, চর্মরোগ মারাত্মক ভাবে হলে এবং অনেকদিন ধরে বিনা চিকিৎসায় ফেলে রাখলে, তা ক্রমশ skin cancer-এ পরিণত হতে পারে।
উপরে উক্ত কারণগুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন কারণে আপনার চর্মরোগ হতে পারে। সব চর্মরোগই যে দীর্ঘস্থায়ী হয়, তা নয়, কিছু কিছু চর্মরোগ ক্ষণস্থায়ীও হয় এবং উপযুক্ত চিকিৎসা করলে তা সেরে ওঠে।
…এবার আপনাকে জানতে হবে এই চর্মরোগকে সম্পূর্ণভাবে কিভাবে সারিয়ে তুলবেন। আপনাকে জেনে রাখতে হবে কিছু ঘরোয়া উপায়ও, যাতে কোনো সমস্যা হলে বা ডাক্তারের কাছে কোনো কারণে যেতে না পারলে, আপনি কিছু প্রাথমিক ঘরোয়া চিকিৎসা যাতে করতে পারেন।
○দ্রষ্টব্য বিষয়গুলো হলো:
●1. চর্মরোগ হলে, সর্বপ্রথম আপনাকে যে দিকে নজর দিতে হবে, তা হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। শুধু চর্মরোগ হলেই নয়,
এছাড়াও সাধারনণ ভাবে পরিষ্কার থাকলে, আপনার এই রোগের আশঙ্কাও অনেক কম থাকবে।
●2. নিজস্ব স্নানাগারের জিনিস থেকে শুরু করে দৈনন্দিন প্রত্যেকটা জিনিসই আলাদা রাখতে হবে যাতে সংক্রমণের কোনো সম্ভাবনা না থাকে।
●3. যেখানে আপনার infection বা আক্রান্ত জায়গাটি দিনে অন্তত্য তিন থেকে চার বার antiseptic দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে যাতে সেটি ছড়াতে না পারে।
●4. আক্রান্ত জায়গাটি খোলামেলা রাখতে হবে। খোলামেলা পোশাক পড়তে হবে।
●5. বাড়িতে তৈরী কোনরকম Medicine ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া লাগবেন না।
●6. প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা শুরু করবেন, নাহলে এইসব রোগ মারত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
●7. নিয়মিতভাবে মলম লাগাবেন এবং ওষুধ খাবেন এবং নিয়মিতভাবে ডাক্তার দেখাবেন যাতে কোনরকম অসুবিধা হলে সাথে সাথে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে পারেন।
উপরিউক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন, কারণ অবহেলা করলে মারত্মক আকার ধারণ করতে পারে, এমনকি skin cancer পর্যন্ত। তাই চিকিৎসা করুন, নিজেকে সুস্থ রাখুন, ভালো থাকুন, ভালো থাকার উদ্যোগটা রাখুন।
মনে রাখবেন ‘prevention’ করলেই ‘cure’ করতে পারবেন, তাই চেষ্টা টা আপনাকেই করতে হবে॥
হলদিয়াতে পেট্রোকেমিক্যাল কারখানা শুরু হওয়া থেকে সিঙ্গুর থেকে টাটাদের চলে যাওয়া। বান্তলা থেকে ধান্তলা, ওদিকে…
A storm is brewing this Puja. The poster of Raghu Dakat has been revealed, and…
The vibrant city of Kolkata is set to host an extraordinary musical event as renowned Indian music…
In a heartwarming ode to friendship and the unifying spirit of Pujo, SVF Brands has…
The year 2024 has not been what I had planned so far. Everything went downhill.…
Following the resounding success of the inaugural edition, SVF Musicproudly announces the arrival of the…
This website uses cookies.